ভারতের সংবিধানের ধারা, তপশিল ও অংশ
-
আর্থিক জরুরি অবস্থা জারি হয় – 360 নম্বর ধারায়।
-
জতীয় জরুরি অবস্থা জারি হয় – 352 নম্বর ধারায়।
-
সংবিধানের তৃতীয় তফসিল হল – শপথ বা প্রতিজ্ঞার অনুমোদিত রূপ।
-
সংবিধানের চতুর্থ তফসিলে রাজ্যসভার আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
-
সংবিধানের প্রথম তফসিলে রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
-
সংবিধানের দ্বিতীয় তফসিলে রাষ্ট্রপতি, রাজ্যপাল, সুপ্রিমকোর্ট ও হাইকোর্ট এর বিচারপতিগন লোকসভা ও বিধান সভার অধ্যক্ষগন ও উপঅধ্যক্ষগন, কম্পট্রলার ও অডিটর জেনারেল সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
-
পঞ্চম তফসিল তফসিলি জাতি ও উপজাতি অধ্যুষিত এলাকার প্রশাসনিক কাঠামো সম্পর্কে আলোচনা করে।
-
ষষ্ঠ তফসিল আলোচনা করে অসম,মেঘালয় ত্রিপুরা,মিজোরাম প্রভৃতি রাজ্যের তফসিলি জাতি ও উপজাতি অধ্যুষিত এলাকার প্রশাসনিক কাঠামো সম্পর্কে।
-
কেন্দ্রীয় তালিকা, রাজ্য তালিকা ও যুগ্ম তালিকার আলোচনা ক্ষেত্র হলসপ্তম তফসিল।
-
কিছু আইন ও নিয়মবিধির বলবত্ যোগ্যতা সম্পর্কে ধারণা প্রদান করা হয়েছে – নবম তফসিলে।
-
দশম তফসিলের বিষয়বস্তু – দল পরিবর্তনের কারণে অযোগ্যতা।
-
পঞ্চায়েতের ক্ষমতা, কর্তৃত্ব ও দায়্ত্বি সম্পর্কে বিবরণ দেওয়া হয়েছে – একাদশ তফসিল।
-
14 বছরের কম বয়স্ক শিশুদের বিপজ্জনক কাজে নিয়োগ নিষিদ্ধ কথা বলাহয়েছে 24 নম্বর ধারায়।
-
সংখ্যালঘুদের সার্থ সুরক্ষিত করতে প্রয়োজনীয় ধারা হল – 29 নম্বর ধারা।
-
বল প্রয়োগের দ্বারা বেগার খাটানো যাবে না বলা হয়েছে – 23 নম্বরধারায়।
-
প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে মাতৃভাষায় শিক্ষা দানের কথা বলা হয়েছে – 350/A নম্বর ধারায়।
-
সংবিধানের ষোড়শ অংশে সংখ্যালঘুদের জন্য বিশেষ সংরক্ষণ ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে।
-
নির্দেশ মূলক নীতি বর্ণিত আছে Part IV তে।